আমাদের গুরুজনেরা সব সময় একটা কথা বলে থাকে যে টাকা জমাতে , টাকা জমানোর উপায় বের করতে ইত্যাদি , কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই ভাবে যে টাকা জমানো হয়তো খুব সহজ । সেভাবে দেখতে গেলে কিন্তু আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষের হাত মাসের শেষে খালি হয়ে পরে এবং আলাদা কোনো সঞ্চয় না থাকার কারণে অনেক সময় জরুরি বা emergency সময়ে বিপদে পড়তে হয় এবং অন্যের উপর নির্ভর হতে হয় ।
টাকা জমানোর উপায়
বেশিরভাগ মানুষ টাকা খরচ করার সময় টাকা জমানোর কথা মাথায় রাখেনা , তবে খরচ একদম খরচ করা যাবেনা সেটা ঠিক নয় , যেটুকু যেখানে প্রয়োজন সেখানে খরচ করতে হবে , টাকা জমানোর জন্য বেশ কয়েকটি টাকা জমানোর উপায় রয়েছে , যেখানে প্রয়োজনীয় খরচ ও নিজের শখ বা ইচ্ছা পূরণ করার জন্য কোনো আপস করার দরকার নেই । টাকা জমানোর জন্য সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো টাকা জমানো শুরু করা , তাই বঙ্গজ্ঞান টীম আপনাদের জন্য আজকের এই পোস্টে নিয়ে এসেছে বেশ কিছু সহজ টাকা জমানোর উপায় এবং কৌশল যেগুলো আমরা ১১ টি সহজ স্টেপ এর মাধ্যমে আলোচনা করবো ।
সুচিপত্র
টাকা জমানোটা এতো জরুরি কেন ?
টাকা রোজগারের সাথে সাথে টাকা জমানোটা অত্যন্ত জরুরি , ধরুন আপনি আজ থেকে ৫ বছর পর কোনো একটি কাজের জন্য পরিকল্পনা করছেন , সেটা নিজের ব্যবসা হতে পারে , নিজের কেরিয়ারের জন্য হতে পারে , কিংবা আপনার বাচ্চার উচ্চ শিক্ষার জন্য হতে পারে , তাই এর জন্য আপনার বেশ কিছু টাকার প্রয়োজন ,তাই এর জন্য আপনাকে আজ থেকেই অল্প অল্প করে টাকা জমানো শুরু করতে হবে । এছাড়া বর্তমানে যেভাবে মূল্যবৃদ্ধি হচ্ছে তার থেকে মনে হচ্ছে ভবিষ্যতে প্রয়োজনীয় খরচ চালানোর জন্য বেশি টাকার দরকার হবে । তাছাড়া ভবিষ্যতে আপনার পরিবারের কারোর বড়ো কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে সেক্ষত্রে আপনার অনেক টাকা খরচ হতে পারে , সেই সময় আপনার কাছে পর্যাপ্ত টাকা থাকা জরুরি , যাতে অন্য কারোর কাছে টাকা চাইতে না হয় ।
আপনার চাকরির প্রথম দিন থেকে চিন্তা করতে হবে যে অবসরের সময় আপনার কাছে কত টাকা সঞ্চয় থাকবে , সেই মতো আপনাকে চাকরির প্রথম দিন থেকে টাকা জমানো শুরু করতে হবে । এছাড়া আরও বেশ কিছু কারণ রয়েছে যার জন্য আপনাকে টাকা সঞ্চয় করতে হবে ।
চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক টাকা জমানোর উপায় গুলি
১. আপনার সমস্ত খরচ গুলি লিখে রাখুন
টাকা জমানোর উপায় এর মধ্যে এটা সবচেয়ে প্রথম ধাপ যে আপনি কত টাকা কি কাজে খরচ করছেন সেটা দেখা , অর্থাৎ আপনি প্রতিদিন ছোটো থেকে বড়ো যা যা খরচ করেন সেই সব গুলো লিখে রাখুন এবং সেই সব খরচ গুলিকে আলাদা আলাদা ক্যাটাগরি তে ভাগ করে দিন যেমন প্রয়োজনীয় খরচ , ব্যাক্তিগত খরচ , অপ্রয়োজনীয় খরচ ইত্যাদি । অনেক সময় আমরা নিজের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড এবং ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং দিয়ে অনেক সময় কোনো খরচ করি , তাই আপনার ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট ও চেক করবেন নিয়মিত যাতে কোনো খরচ লিখতে বাকি না থাকে ।
• প্যাসিভ ইনকাম কী ? ১০ টি সেরা প্যাসিভ ইনকাম
এবার অনেকে আছে যারা লেখালেখি করার সময় পায়না বা ধৈর্য হয় না , তাদের জন্য বর্তমানে বিভিন্ন এন্ড্রোয়েড মোবাইল এপ্লিকেশন রয়েছে , সেখানে আপনি আপনার যাবতীয় খরচ গুলি খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে রাখতে পারবেন । এই মোবাইল এপ ব্যবহারের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে যেমন আপনার কাছে সবসময় কাগজ আর পেন না থাকলেও মোবাইল ফোন নিশ্চয় থাকে সেক্ষত্রে আপনার খরচ গুলো লিখতে অসুবিধা হবে না , আর মোবাইল এপে আপনার খরচ লেখার খাতা বা নোটবুক হারানোর বা নষ্ট হওয়ার কোনো ভয় নেই সমস্ত ডেটা আপনার ফোনে এবং ক্লাউডে সঞ্চয় থাকে ।
২. টাকা জমানোর জন্য একটি নির্দিষ্ট বাজেট তৈরী করুন
আপনি যখন ১ – ২ মাস আপনার সমস্ত খরচ গুলো লিখে রাখতে শুরু করবেন , তখন আপনি মাসের শেষে বুঝতে পারবেন যে আপনার কোন জায়গায় এবং কিসে কত টাকা খরচ হচ্ছে । এরপর আপনি আপনার ইনকাম এবং খরচের মধ্যে একটা হিসাবনিকাশ করে দেখতে পারেন এবং একটি খরচের একটি বাজেট তৈরির পরিকল্পনা করতে পারেন , যে আপনার কত টাকা ইনকাম এবং কত টাকা খরচ , এটি একটি সেরা টাকা জমানোর উপায় ।
চলুন তাহলে এই বাজেট এর বিষয় টি একটু বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা যাক
আপনি আপনার বাজেট কে ৫০/২০/৩০ নিয়মে বানাতে পারেন , ৫০/২০/৩০ নিয়ম টি হলো আপনার মোট ইনকামের ২০ শতাংশ টাকা আলাদা করে রেখে দিন সঞ্চয় অথবা সেভিংস এর জন্য , এরপর ৫০ শতাংশ টাকা রাখুন আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত খরচের জন্য অর্থাৎ যে খরচ গুলো আপনার নির্দিষ্ট খরচের মধ্যে আসে যেমন ঘরের খরচ , বাচ্চাদের পড়াশোনার খরচ এবং অন্যান্য খরচ । এরপর যে ৩০ শতাংশ টাকা রয়েছে সেই টাকা আপনি রাখুন আপনার শখ ও ইচ্ছা গুলো পূরণ করার জন্য অথবা অতিরিক্ত খরচের জন্য । এরপরেও এই ৩০ শতাংশ থেকে যদি আপনার কাছে কিছু টাকা থাকে তাহলে সেটাও সঞ্চয় করুন ।
• দুর্দান্ত ১০ টি ছোট ব্যবসায়ের আইডিয়া
৩. স্বয়ংক্রিয়ভাবে বা automatically টাকা জমানো শুরু করুন
টাকা জমানোর উপায় এর মধ্যে এটি একটি অন্যতম উপায় , আপনার ২০ শতাংশ টাকা যদি আপনি সঞ্চয় বা সেভিংস করতে চান তাহলে তাহলে আপনি একটা আলাদা ব্যাঙ্ক একাউন্ট খুলতে পারেন , এবং সেখানে অটো ডেবিট পদ্ধতি তে টাকা জমা করতে পারেন , অর্থাৎ প্রতি মাসে আপনার একটি নির্দিষ্ট টাকা আপনার একাউন্ট থেকে অন্য ব্যাঙ্ক একাউন্টে automatically জমা হতে থাকবে , যা আপনাকে ভবিষ্যতে কোনো বড়ো খরচের জন্য সাহায্য করবে ।
৪. একটি Emergency ফান্ড তৈরী করুন
বর্তমানে করোনা মহামারী তে আমরা দেখেছি কত মানুষ তাদের ভালো ভালো চাকরি হারিয়েছে , এবং মাঝারি চাকরির তো আর বলার নেই । তো এই সময় অনেক মানুষের আর্থিক ভাবে দুর্বল হয়ে পড়েছে , তাই আমাদের সকলের একটি আপৎকালীন বা Emergency ফান্ড রাখা উচিত । আপনার যদি চাকরি চলে যায় বা আপনার বর্তমান রোজগারের জায়গা বন্ধ হয়ে যায় কোনো কারণে তখন সেই সময় এই ফান্ড আপনার প্রয়োজনীয় খরচ গুলি করতে সাহায্য করবে ।
আপৎকালীন বা Emergency ফান্ড এর নিয়ম হলো আপনি আপনার এক মাসে যা খরচ হয় সেই পরিমান টাকা আগামী ৬ মাসের জন্য জমা রাখা , অর্থাৎ যদি আপনার কাজ না থাকে বা চাকরি চলে যায় তাহলে আগামী ৬ মাসের খরচের সমান টাকা আপনার কাছে থাকবে যা আপনার প্রয়োজনীয় খরচ গুলো করতে কোনো সমস্যা হবে না ।
৫. ঋণ বা লোন নেওয়া থেকে দূরে থাকুন
ঋণ বা লোন নেওয়া থেকে দূরে থাকা হলো একটি সর্বোত্তম টাকা জমানোর উপায় , ঋণ বা লোন নেওয়া সবচেয়ে ভয়ঙ্কর একটা কাজ , কারণ এই ঋণ বা লোন আপনার ইনকামের বেশ কিছু অংশ কেটে নেয় , ফলে আপনি টাকা সঞ্চয় করতে পারবেন না । অনেক সময় তো এরমও দেখা যাও যে একটা ঋণ এর টাকা শোধ করার জন্য আরও এক জায়গা থেকে ঋণ নেয় অনেক মানুষ । তাই আপনি নিজেই একবার ভাবুন টাকা সঞ্চয় বা জমানোর ক্ষেত্রে ঋণ বা লোন আপনার কত বড়ো শত্রু , তাই খুব প্রয়োজন না হলে ঋণ বা লোন নেওয়া থেকে দূরে থাকুন ।
৬. ৩০ দিন এর নিয়ম মেনে চলুন
আপনাদের মধ্যে হয়তো অনেকেই আছে যারা এই ৩০ দিন এর নিয়ম সম্বন্ধে জানেন না , কিন্তু যারা টাকা জমানোর উপায় জানেন এবং টাকা সঞ্চয় করেন তারা নিশ্চয় এই টাকা জমানোর পদ্ধতি টি অনুসরণ করেন , কারণ এটি একটি অন্যতম টাকা জমানোর উপায় ।
এই ৩০ দিন এর নিয়ম টির দ্বারা আপনি আপনার অপ্রয়োজনীয় খরচ গুলি কমাতে পারেন , যেমন আপনি কিছু কিনবেন বলে ঠিক করেছেন , সেটিকে সঙ্গে সঙ্গে না কিনে আপনি ঠিক তার ৩০ দিন পরে ভেবে দেখুন সেই জিনিসটির কি সত্যি আপনার দরকার রয়েছে ? যদি আপনি ৩০ দিন পরেও সেই জিনিস টির প্রয়োজন বা দরকার মনে করেন তাহলে কিনে ফেলুন , আর না দরকার হলে তো ভালোই আপনার সেই টাকা সঞ্চয় হয়ে যাবে । এই ভাবে আপনি খুব সহজে আপনার অপ্রয়োজনীয় খরচ গুলি থেকে এড়িয়ে যেতে পারবেন ।
৭. অবসর সময়ের জন্য টাকা জমানোর উপায় বা ব্যবস্থা করুন
প্রতিটা মানুষ কে তার অবসর বা retirement এর খরচের জন্য টাকা সঞ্চয় করার পরিকল্পনা করা উচিত , আজকে আপনি সুস্থ সবল রয়েছেন তাই কাজ করছেন এবং রোজগার করছেন , কিন্তু একটা সময় আসবে যখন আপনি এখন কার মতো কাজ করতে পারবেন না এবং রোজগারও থাকবে না , আর এমন টাও নয় যে আপনার সেই সময় খরচ কমে যাবে , বরং খরচ বেড়ে যাবে , কারণ বয়স হলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হয় , আর আজকাল কার চিকিৎসা খরচ অনেক বেশি ।
• সেরা ১০ টি স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম
তাই টাকা ইনকামের প্রথম দিন থেকে অবসর সময়ের জন্য টাকা জমানোর উপায় বা টাকা জমানোর পদ্ধতি অবলম্বন করুন এবং আপনার অবসর সময় টাকে নিরাপদ বানান । এটি একটি সর্বোত্তম টাকা জমানোর উপায় , আর আজকাল অনেক সরকারি স্কিম ও রয়েছে যেখানে আপনি প্রতি মাসে কিছু কিছু টাকা করে রেখে আপনার retirement এর জন্য পরিকল্পনা করতে পারেন ।
৮. যেটা কিনবেন তার গুণগত মানের উপর নজর দিন
আপনারা অনেকেই হয়তো ভাবছেন এটা আবার কিরকম টাকা জমানোর উপায় , কিন্তু এটা অনেক বড়ো একটা ব্যাপার টাকা সঞ্চয় করার ক্ষেত্রে , আমরা অনেকেই এই ব্যাপার গুলো লক্ষ্য করিনা । আপনি যখন কোনো জিনিস বা কোনো প্রোডাক্ট কিনছেন তখন অনেক সময় আপনি প্রোডাক্টের গুণগত মান বা Quality এর দিকে নজর দেন না , সবসময় দাম এর দিকে নজর দেন ।
এবার এটা তো স্বাভাবিক দাম কম হলে প্রোডাক্টের Quality খারাপ হবেই । আর Quality খারাপ হলে আপনি সেই প্রোডাক্ট টি বেশিদিন ব্যবহার করতে পারবেন না , এবং সেই প্রোডাক্ট আবার আপনাকে কিনতে হবে । তাই কোনো কিছু কেনার সময় Quality এর দিকে নজর দিন এতে আপনার একটা সময়ে টাকা বেশি লাগবে ঠিক কিন্তু বার বার করে একটা জিনিস কেনার জন্য খরচ করতে হবে না ।
৯. অনলাইন পেমেন্ট বা ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড পেমেন্ট থেকে বিরত থাকুন
এই টাকা জমানোর উপায় টি সম্পূর্ণ আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি , এটা হয়তো অনেকের পছন্দ নাও হতে পারে । আমি দেখেছি কিছু কেনার সময় বা কোনো কারণে টাকা খরচের সময় যদি আমরা অনলাইন পেমেন্ট বা ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড এর ব্যবহার করি তখন সেটা আমরা কিছু না ভেবে খুব সহজে করে ফেলি , সেই জায়গায় যদি আমরা নগদে কেনা কাটা করি সেক্ষত্রে এটা অনেকটাই কমে যায় , কারণ নগদ টাকা পয়সা আমাদের কাছে সীমিতই থাকে তাই আমরা বুঝে শুনে খরচ করি ।
তবে একটা কথা অনেক সময় পেমেন্ট এর ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু ডিসকাউন্ট পাওয়া যায় , সেই ক্ষেত্রে আপনি অবসসই অনলাইন পেমেন্ট করুন সেই ডিসকাউন্ট এর সুবিধা পাওয়ার জন্য এতে আপনার কিছুটা সাশ্রয় হবে ।
১০. সপ্তাহে একদিন বাইরের জিনিস কেনা থেকে বিরত থাকুন
এটি একটি অন্যরকম টাকা জমানোর উপায় , আমরা সকলেই এই কাজ টি করে থাকি যে সপ্তাহে এমন কোনো একটি দিন নেই যেদিন আমরা বাইরে থেকে কিছু না কিনে আনি , অর্থাৎ প্রতিদিনই আমরা কিছু না কিছু কিনে আনি বাইরে থেকে সেটা প্রয়োজনীয় কিছু হোক বা অপ্রয়োজনীয় ।
তাই আমাদের সপ্তাহে সাতদিন এর মধ্যে এমন একটা দিন ঠিক করতে হবে যেদিন আমরা বাইরে থেকে কিছুই কিনবো না , বাড়িতে যা যা রয়েছে তা দিয়ে কাজ চালাবো । এই উপায় টি করে দেখুন মাসের শেষে আপনার বেশ কিছু টাকা সঞ্চয় হবে ।
১১. বাইরের খাবার কেনা থেকে যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন
আমাদের মধ্যে যারা বাইরের খাবার বা ফাস্ট ফুড পছন্দ করেন তারা তাদের ইনকামের বেশ কিছু অংশ এই ফাস্ট ফুড বা বাইরের খাবারের উপর খরচ করে । একটা মধ্যবিত্ত বাড়িতে সারা মাস যতটা টাকা দিয়ে খাবারের খরচ চলে , সেই টাকায় আপনি যদি বাইরে খাবার খান তাহলে আপনার ১০ দিন চলবে , থামলে আশা করি আপনি বুঝতেই পারছেন , তাছাড়া বাইরের খাবার আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকারক ।
তাই যতটা পারেন বাইরের খাবার এড়িয়ে চলুন এবং সেই টাকা আপনি সঞ্চয় করুন , এতে আপনার সঞ্চয় ও হবে আর শরীর ও সুস্থ থাকবে ।
একনজরে : আজকে আমরা কি কি জানতে পারলাম এই পোস্টার মাধ্যমে ?
প্রথমে জানলাম টাকা জমানোর প্রয়োজন , তারপরে জানলাম কিভাবে টাকা সঞ্চয় করা সম্ভব , এবং সবশেষে জানলাম সেরা ১১ টি টাকা জমানোর উপায়।
আজকে আমরা বেশ কয়েকটি টাকা জমানোর উপায় সম্বন্ধে জানলাম , আশা করি আপনারা আজকের এই পোস্ট পরে বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে আপনিও চাইলে টাকা সঞ্চয় করতে পারবেন । আপনি আজ থেকে আগামী এক থেকে দু মাস এই উপায় গুলি মেনে চলুন , তারপর আপনি নিজেই পরিবর্তন দেখতে পারবেন । আজকের আমাদের এই পোস্ট আপনাদের ভালো লাগলে আপনার প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন , এবং এই বিষয়ে কোনো জিজ্ঞাসা থাকলে অতি অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।
ধন্যবাদ
বঙ্গজ্ঞান টীম
taka jomanor koushol gulo khub sundor vai
DHONNOBAAD
ekdom unique upay sir, amio aj thekei chesta korbo egulo follow korar
Nischoy