ফুড ভ্যান ব্যবসা কি ? এই ব্যবসা শুরু করার সেরা 5 টি উপায়

5/5 - (3 votes)

যখন আমাদের বাড়ির খাবার পছন্দ  হয় না কিংবা একঘেয়েমি লাগে তখন আমাদের মনে পরে বাইরের খাবার বা ফাস্ট ফুড , আর ঠিক তখনই আমাদের সবার প্রথমে চোখ যায় খাবারের দোকান এর দিকে কিংবা অনলাইন ফুড ডেলিভারি ওয়েবসাইট ও apps এর দিকে , কিন্তু বেশিরভাগ সময় আমরা আশেপাশের খাবারের দোকানে যাই । 

আবার অনেক সময় আমাদের আশেপাশে সেরকম খাবারের দোকান দেখতে পাওয়া যায় না , ফাস্ট ফুড বা বাইরের খাবার এর জন্য অনেক দূরে যেতে হয় , আর ঠিক এই সমস্যার সমাধানের উপায় এবং তার সাথে একটি ব্যবসার আইডিয়া হলো  আজকের আমাদের এই পোস্ট এর বিষয়বস্তু আর তার নাম হলো ফুড ভ্যান ব্যবসা , চলুন তাহলে দেরি না করে দেখে নেওয়া যাক । 

ফুড ভ্যান ব্যবসা কি ?

প্রথমে আমরা জন্যে নেবো ফুড ভ্যান জিনিস টি কি , আমরা সবাই কম বেশি রাস্তার পাশে ছোটো ছোটো খাবারের দোকানে ফাস্ট ফুড খেয়ে থাকি , অনেক সময় আমরা দেখি ছোটো  ছোটো গাড়ির বা ভ্যান এর মধ্যে ফাস্ট ফুড বিক্রি করতে দেখতে পাই , যেখানে একটি গাড়ির মধ্যে খাবার বানিয়ে বিক্রি করা হয় , এই গুলিকে সাধারণত ফুড ভ্যান বলা হয়ে থাকে । এই ফুড ভ্যান গুলিতে বিভিন্ন ধরণের খাবার বিক্রি হয়ে থাকে , আর খাবার বিক্রি মানেই সেখানে একটা ব্যবসা তৈরী আর এই গোটা বিষয় টিকে আমরা ফুড ভ্যান ব্যবসা বলে জেনে থাকি ।

এবার আপনাদের মধ্যে অনেকেই ভাবছেন যে ফুড ভ্যান ব্যবসা জিনিস টা তো মোটামুটি বোঝা গেলো , কিন্তু এই ফুড ভ্যান ব্যবসা কিভাবে শুরু করা যায় ? কত টাকা বিনিয়োগ প্রয়োজন  হতে পারে , কি কি জিনিস প্রয়োজন ইত্যাদি এই সব প্রশ্ন গুলো আপনাদের মাথায় ঘুরছে । চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক কিভাবে এই ব্যবসা শুরু করা যায় এবং এর সাথে জড়িত সমস্ত প্রশ্ন উত্তর ।

সুচিপত্র

২. কিভাবে ফুড ভ্যান ব্যবসা শুরু করা যায়

যে কোনো ব্যবসা শুরু করার জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো  পরিকল্পনা, মূলধন এবং মার্কেটিং , ঠিক সেইভাবে এই ফুড ব্যবসা শুরু করতে গেলে এগুলো প্রয়োজন হবে তার সাথে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দরকার পড়বে । এছাড়া

ফুড ভ্যান ব্যবসা শুরু করার  জন্য  কিছু দরকারি জিনিসপত্র নিয়ে নিতে হবে, যেগুলো ছাড়া আমাদের এই ব্যবসাটি চালানো অসম্ভব। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক 

২.১. একটি  ভ্যান বা গাড়ি কিনতে হবে 

 এখানে নতুন কিংবা পুরোনো গাড়ি কিনেও ব্যবসাটি  শুরু করা যেতে পারে, আপনি এ ক্ষেত্রে মিনি ভ্যান বা পিকআপ ভ্যান ও নিতে পারেন, তবে সেক্ষেত্রে দেখতে হবে যে আপনি কিরকম আর কত বড়ো  ভ্যান টি চাইছেন।  আবার অনেকে তাদের ব্যবসার জন্য গাড়ি তে কিছু জিনিস নিজের মতো কাস্টমাইজ করে নিতে চায় , সেক্ষেত্রে আপনি অর্ডার দিয়ে আপনার কাস্টমাইজ ভ্যান আপনি তৈরী করে নিতে পারবেন। 

       একটি  ভ্যান  নিতে গেলে বা বানাতে গেলে খরচ মোটামুটি এক লক্ষ থেকে শুরু করে পাঁচ লক্ষ পর্যন্ত যেতে পারে , তবে সেটা সম্পূর্ণ আপনাদের উপর যে আপনি কতটা  ইনভেসমেন্ট করতে চাইছেন।  তবে প্রথম বিজনেস শুরু করার আগে এতটা খরচ না করে পুরোনো ভ্যান দিয়ে শুরু করলে ইনভেস্টমেন্ট অনেক টাই কম লাগবে । 

      তবে পুরুনো গাড়ি কিনতে গেলে আমাদের কিছু গুরুত্ব পূর্ণ কাগজ পত্র গুলি একটু দেখে নিতে হবে যেমন গাড়ির ইনস্যুরেন্স ,  ফিটনেস সার্টিফিকেট, রেজিস্টেশন , এবং  রোড ট্যাক্স রিসিপ্ট ইত্যাদি এই জিনিস গুলি একটু দেখে নিতে হবে যে সব কাগজপত্র ঠিকঠাক আছে কিনা। 

সেরা ১০ টি কম ইনভেস্টমেন্ট ব্যবসার আইডিয়া (Low Investment Business ideas in Bengali) 

২.২. সমস্ত প্রয়োজনীয় লাইসেন্স এবং কাগজপত্র বানিয়ে নেওয়া  

সবার আগে আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ লাইসেন্স নিতে হবে ,  যেগুলি ছাড়া আপনি এই ব্যবসা কে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন না, সবার প্রথমে এখানে আপনাকে ইন্সুরেন্স এবং পলিউশন পেপার গুলি আপনাকে নিতে হবে। 

        তারপর RTO তে এপলাই করে জানাতে হবে যে আপনি একটি ফুড ভ্যান বানাচ্ছেন। পরবর্তী কাজ হলো ফায়ার ডিপার্টমেন্ট থেকে আপনাকে Fire Safety NOC নিতে হবে , তারপর আপনাকে FSSAI থেকে ফুড সেফটি লাইসেন্স ও নিতে হবে ।

         আপনি যে জায়গা থেকে ফুড ভ্যান ব্যবসা টি চালাবেন সেখান থেকেও একটি Vendor’s লাইসেন্স নিতে হবে কারণ আপনি যে জায়গায় আপনার ফুড ভ্যান টি লাগাবেন যেখানে কেউ যেন আপনাকে কোনোরকম বাধা বা ঝামেলা না করতে পারে। তাছাড়াও আপনি আপনার বিজনেস এর নাম নথিভুক্ত করে আপনি ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে নিতে পারেন। 

 ২.৩. একজন কুক এর প্রয়োজন 

খাবারের এই ব্যবসাটি চালাতে গেলে আপনার দরকার পরবে  একজন কুক বা সেফ এর।  আর এটাও খেয়াল রাখতে হবে যে আপনার কুক এর রান্নার হাত ও যেন খুব ভালো হয়।  কারণ আপনার ব্যবসার আসল আকর্ষণ হলোই আপনার খাবার তাই এই দিকে আপনাকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। তবে আমার মনে হয় যদি আপনি বা আপনার কাছের কেউ  খাবার বানাতে আগ্রহী থাকেন তাহলে প্রথম প্রথম অর্থাৎ ব্যবসার শুরুতে নিজে থেকেই করা ভালো , কারণ এতে বিনিয়োগ কম হতে পারে । 

২.৪. খাবার  তৈরী করার  জন্য প্রয়োজনীয় বাসন পত্র

খাবার তৈরী করার বাসনপত্র কেনার সময় আপনাকে এটা ঠিক করে নিতে হবে যে আপনার ফুড ভ্যানে আপনি কি ধরণের খাবারের মেনু বা আইটেম রাখবেন , যেমন এগরোল , চাউমিন , মোগলাই , মোমো এসবের জন্য আলাদা ধরণের বাসনের দরকার পরবে , আবার আপনি যদি কোনো জুস আইটেম দোকান  খোলেন তো সেক্ষেত্রে আলাদা।

      আর একটি বিষয় এ খেয়াল রাখতে হবে আপনি খাবার  একসাথে কতটা পরিমান বানাবেন যাতে আপনার বাসন ছোট না পরে যায় , এইগুলি ভাবনা চিন্তা গুলি  করে আপনাকে  সেই মতো করে বাসন পত্র গুলো কিনে ফেলতে হবে। 

২.৫.  রান্না করার জন্য জ্বালানি  

রান্না করার জন্য জ্বালানি তো দরকার পরবেই , আর তার জন্য সবচেয়ে প্রথমে আমাদের মাথায় আসবে রান্নার গ্যাস ,  আর সেই কানেকশন যেন আপনার কমার্শিয়াল কানেকশন হয় কারণ আপনি যদি  ডোমেস্টিক গ্যাস কানেকশন ব্যবহার করেন তাহলে আপনাকে অনেক আইনি সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে  

৩.  ফুড ট্রাক ব্যবসার মার্কেটিং কিভাবে করবেন ? 

এখন আপনারা ভাবছেন এই ব্যবসা শুরুতে মার্কেটিং কিভাবে করবেন , কোনো সমস্যা নেই  যাতে আপনার ব্যবসা আরো সফল ও উন্নত হয় তার জন্য আমরা  কিছু গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটিং টিপস দেব ।  ফুড ভ্যান ব্যবসা টি যখন আমাদের চলতে শুরু করবে তখন আমাদের মাথা তে এটাও রাখতে হবে যে আমরা এই ব্যবসাটি আরো মানুষ দের  কাছে কিভাবে পৌছাবো বা আমাদের প্রচার কিভাবে করবো , আর তার জন্য কিছু দিকে নজর দিতে হবে , চলুল তাহলে দেখে নেওয়া যাক কয়েকটি মার্কেটিং টিপস ।

৩.১  সোশ্যাল মিডিয়া এর ব্যাবহার   

এখনকার দিনে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বিরল যে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে না , সোশ্যাল মিডিয়া এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে সবথেকে ভালো আমরা এই বিজনেস টিকে প্রচার করতে পারবো।

       তারজন্য সবথেকে দরকারি হলো একটি পেজ বানিয়ে নেওয়া এবং যেখানে খাবার সুন্দর সুন্দর ফটো এবং ভিডিও তুলে সেগুলি কে পোস্ট করা , সেই পোস্ট দেখে যখন সবাই খাবারের রিভিউ এবং ফিডব্যাক দেবে তখন আপনার ফুড  ভ্যান ও কথা সবাই জানবে।  

         আপনি আপনার ফুড ভ্যান  এ নিউ কোনো মেনু চেঞ্জ করলে বা অ্যাড করলে সেটিও সোশ্যাল মিডিয়া র সাহায্যে খুব সহজেই সবাই কে জানাতে পারবেন। 

 ৩.২.  অনলাইন ফুড ডেলিভারি 

সময় এর সাথে সাথে এখন আমরা এটাও দেখতে পাই যে মানুষ বাইরে বেরিয়ে খাবার থেকে বেশি ঘরে বসেই অর্ডার করে নেই, আজকাল রেস্টুরেন্ট মানুষ আর বেশি যায় না, কিন্তু তাতে রেস্টুরেন্টের  ব্যবসার কোনো ক্ষতি হয় না , কারণ তাদের অনলাইন ডেলিভারির মাধ্যমে সেই ইনকাম টা  হয়ে যায় ।   তাহলে আমাদেরও  অনলাইন খাবারের  মাধ্যম ও গুলো ও খেয়াল রাখতে হবে।      

          তো আপনাদের এই ফুড ট্র্যাক ব্যবসাটি অনলাইন ফুড  ডেলিভারি সাইড (যেমন Zomato , Swiggy , Mangoo ) এ রেজিস্টার করে রাখতে পারেন, যার ফলে যারা আসতে  পারবে না তারা খুব সহজেই অর্ডার দিয়ে নিতে পারে।  

৩.৩. বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে 

বিজ্ঞাপন হলো আর একটি মাধ্যম যেটির সাহায্যে আপনি আপনার এই ব্যাবসা টির  প্রচার আরোও  ভালো করে করতে পারবেন। আপনার ফুড  ভ্যান এর ফুড আইটেম এবং আপনি আপনার কাস্টোমারস দেড় আরো কি কি প্রোভাইড করবেন  এইসব নিয়ে একটা বিজ্ঞাপন বা পোস্টার রেডি করে ফেলতে পারেন , তার ফলে আপনার ব্যবসার কথাও সবাই জানতে পারবে।

৪. ফুড ভ্যান  খোলার সময় আমাদের যেসব দিক গুলি  মাথায় রাখতে হবে 

 খাবারের এই ব্যবসাটি খোলার আগে আমাদের কিছু দরকারি জিনিস চিন্তা ভাবনা করে পরিকল্পনা করতে হবে, এবং তার উপরে নির্ভর করবে আপনার ব্যবসা কতটা Grow  করতে পারে ।

৪.১.  সঠিক জায়গা বা Location 

আপনার বিজনেস ক্যারিয়ার কে সফল  করার জন্য সঠিক লোকেশন বাছাই করা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন একটি কাজ।  যেখানে লোক সংখ্যা বেশি যেই সব জায়গা গুলি আপনি আপনার টার্গেট লিস্ট এ রেখে দিতে পারেন যেমন , স্কুল , কলেজ , শপিংমল , বিভিন্ন সরকারি অথবা বেসরকারি অফিস ,  এরকম কোনো সোসাইটি যেখানে অনেক পরিবার একসাথে থাকে, তাছাড়াও যেসব জায়গায় ভীষণ ভিড় লেগে থাকে রোজ , এইসব জায়গায়ই  আপনি বেশি লোকজন দের  আকর্ষণ করতে পারবেন।

৪.২.  খাবারের গুণগত মান বা কোয়ালিটি 

অনেকেই লাভ বেশি করার জন্য খাবারের কোয়ালিটির দিকে নজর রাখে না , সেক্ষেত্রে তাদের ব্যবসাও কিন্তু বেশি দিন স্থায়ী থাকে না। তাই  আপনি আপনার কাস্টমার দের সবসময় ভালোটাই প্রোভাইড করুন যাতে আপনার কাছে ভবিষতে আরো অনেক কাস্টমার আসে , আপনি আপনার খাবারের কোয়ালিটির দিকে বিশেষ নজর রাখুন, খারাপ জিনিস না কিনে ভালোটা কিনুন , আপনার যে সেফ বা রাঁধুনি আছে তাকেও হাইজিন মেনটেন্ট করতে বলুন খাবার বানানোর সময়। 

 ৪.৩. সঠিক মেনু নির্বাচন

এখানে সবথেকে প্রয়োজনীয় একটা ব্যাপার হলো আপনি আপনার ফুড আইটেম বা মেনু গুলো ডিসাইন করে নিন , এবং আপনি ক্যাটাগরি হিসেবে ভেজ ও  ননভেজ অর্থাৎ নিরামিষ ও আমিষ এই দুই রকমই খাবারের আইটেম রাখতে পারেন। আপনি চাইনিস রাখতে পারেন যেমন, মোমো , নুডলস  , ম্যাচুরিয়ান , কাবাব,  আবার সাউথইন্ডিয়ান ডিশ যেমন ধোসা , ইডলি  সাম্বার রাখতে  পারেন।  তবে এটা খেয়াল রাখতে হবে যে আপনি যেকোনো এক প্রকার ডিশ এর সাথেই যেতে পারবেন। 

 ৫. ফুড ভ্যান ব্যবসা এর সুবিধা 

 এই ব্যবসাটি তে অনেকগুলি সুবিধের মধ্যে একটি অন্যতম হলো যে এটি কোনোদিনই একই জায়গায় থেকে হয় না আপনি আপনার ফুড ভ্যান নিয়ে বিভিন্ন বিভিন্ন লোকেশন গিয়ে খাবার বিক্রি করতে পারবেন যেখানে লোকজন খুব বেশি থাকে। 

 একটি  রেস্টুরেন্ট   বানাতে যা ব্যয় হয়  তার থেকে অনেক অনেক কম টাকা খরচ  করে  মানে প্রায় ২০% ব্যয় করে আপনি আপনার এই ব্যবসাটি চালাতে পারবেন। এখানে বেশি Employees রাখার ও কোনো প্রয়োজন নেই তার ফলে কোনোরকম স্যালারি দেবার ও  দরকার থাকে না।

৬. কত টাকা বিনিয়োগ বা ইনভেস্টমেন্ট এর প্রয়োজন হতে পারে ?

ফুড ভ্যান ব্যবসার সম্বন্ধে বেশ কিছু তথ্য পাওয়া গেলেও আমরা এখনো পর্যন্ত জানতে পারলাম না যে এই ব্যবসা তে কিরকম বিনিয়োগ বা ইনভেস্টমেন্ট এর প্রয়োজন হতে পারে , চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক , আমরা এই ব্যবসাতে হওয়া বিনিয়োগ গুলিকে বিস্তারিত ভাবে দেখে নেবো 

ফুড ভ্যান মেকিং কস্ট – প্রায় ২ লক্ষ টাকা

কাগজপত্র তৈরির খরচ – সমস্ত কাগজ পত্র নিয়ে মোটামুটি ১৫০০০ টাকা 

বাসনপত্র এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম –  প্রায় ২০০০০ – ২৫০০০ টাকা 

অন্যান্য খরচ – প্রায় ১০০০০ টাকা  

একনজরে : আজকে এই পোস্ট থেকে আমরা কি কি জানলাম 

প্রথমে আমরা জানলাম যে  এই ব্যবসা তে কি কি সুবিধে আছে এবং এই ব্যবসা টি করতে গেলে আমাদের কি প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দরকার পরবে। এইসব জানার পর কেউ যদি এই ফুড ভ্যান ব্যবসাটি খুলতে চাই তাহলে কি কি সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং কি কি লাইসেন্স বা কাগজ পত্রের দরকার পরবে। 

আশা করি আজকের এই পোস্ট থেকে আপনি ফুড ট্র্যাক ব্যবসা সম্বন্ধে যাবতীয় তথ্য জানতে পেরেছেন , এছাড়া এই ব্যবসা সম্বন্ধে আরো কিছু জানার থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আপনাদের কমেন্ট আমাদের কাছে খুবই মূল্যবান যেখান থেকে আমরা আরো মোটিভিশন পাই। 

আমাদের আজকের এই পোস্ট টি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই  আপনাদের প্রিয়জন বা বন্ধু দের  সাথে  শেয়ার করতে পারেন।  আর এরকম নিত্যনতুন তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের ব্লগের সাথে যুক্ত থাকুন, এবং আমাদের সহযোগিতা করতে থাকুন। 

ধন্যবান 

বঙ্গজ্ঞান টিম

শেয়ার করুন:

নমস্কার , বঙ্গজ্ঞান ওয়েবসাইটে আপনাদের স্বাগত , আপনাদের বিভিন্ন বিষয়ে যেমন ব্যবসা , ক্যারিয়ার , কম্পিউটার জ্ঞান , ইন্টারনেট ইত্যাদির উপর আমরা তথ্য নিয়ে আসি প্রতি সপ্তাহে সোমবার এবং শুক্রবার । আমাদের উদ্দেশ্য আপনাদের সবার কাছে বাংলা ভাষায় সঠিক তথ্য পৌঁছে দেওয়া।

Leave a Comment