চিয়া সিড এর উপকারিতা

5/5 - (1 vote)

চিয়া সিডের ব্যাপারে আমরা কম বেশি অনেকেই জানি আবার আমরা অনেকেই জানি না যে চিয়া সিড আসলে কি ? চিয়া সিড হলো মিন্ট বা পুদিনা প্রজাতির ছোট গাছের বীজ যা ম্যাক্সিকো এবং মধ্য আমেরিকাতে পাওয়া যাই। চিয়া সিড মলূত সাদা কালো এবং বাদামি রঙের হয়ে থাকে আর এটি অনেকটা তিলের দানার মতো দেখতে লাগে। চিয়া সিডকে আপনি যদি জলের মধ্যে ভিজিয়ে রাখেন তাহলে সেটা ফুলে দ্বিগুন হয়ে যাই এবং তারপর আপনি সেটা খেতে পারবেন। চিয়া সিড এর উপকারিতা সবচেয়ে বেশি লক্ষ করা যাই ওজন কমানোর ক্ষেত্রে কিন্তু ওজন কমানোর পাশাপাশি চিয়া সিডের মধ্যে এত পুষ্টিগুণ আছে যা আমাদের শরীরের অন্যান্য শাররীক সমস্যা কেও দূরে রাখতে অনেক সাহায্য করে।

চিয়া সিড এর উপকারিতা

চিয়া সিডের মধ্যে যা ক্যালসিয়াম তা দুধ কেউ হার মানায় , চিয়া সিডে দুধের তুলনায় ৫ গুণেরও বেশি ক্যালসিয়াম থাকে, এমনকি ওমেগা থ্রি ফাট্টি আসিড যা স্যালমন মাছের মধ্যে পাওয়া যাই সেটিও চিয়া সিডে ৮ গুন্ বেশি পরিমানে থাকে। মাত্র ২৮ গ্রাম চিয়া সিডে ৯ গ্রাম মতো ফ্যাট থাকে আর এটা কে হেলদি বা ভালো ফ্যাট বলা হয়ে থাকে যা শরীরে অনেক ভাবে কাজে দেয় রক্ত ভালো রাখে। চিয়া সিডে এত পুষ্টিগুণ থাকার জন্য এটিকে অনেকে কে সুপার ফুড হিসাবেও জানে। 

চিয়া সিডের জনপ্রিয়তা দিন দিন যেভাবে বেড়ে চলেছে সেটাকে দেখে বঙ্গজ্ঞান নিয়ে এসেছে আজকের এই পোস্টটি। আজ আমরা জেনে নেবো চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম গুলি কি কি এবং এই চিয়া সিড এর উপকারিতা আর তার সাথে চিয়া সিড এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলি কি কি থাকতে পারে।

১. চিয়া সিড আমরা কোথায় থেকে সংগ্রহ করবো  

চিয়া সিড খাবার আগে আমাদের মাথায় এটা আসতেই পারে যে আমরা এই বীজ টিকে কোথায় থেকে সংগ্রহ করবো। বাংলাদেশের মধ্যে যেকোনো মুদিখানা দোকান, ফার্মেসি শপ , কোনো সুপার মার্কেট ইত্যাদি এসব জায়গা থেকে আপনি পেতে পারেন। তাছাড়াও অনলাইন থেকে যদি কিনতে চান তাহলে সেখানে আপনি বিভিন্ন বিভিন্ন অনলাইন সাইড থেকে খুবই সহজেই পেয়ে যাবেন। 

২. চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

চিয়া সিডের মধ্যে অনেক বেশি পুষ্টিকর উপাদান আছে এবং সেটার জন্য আমাদের শরীরে চিয়া সিড এর উপকারিতা অনেক বেশি ভাবে লক্ষ্য করা যাই আর তাই আমাদের এটা জানতে হবে এই বীজ টি খাবার সঠিক পদ্ধতি কি হতে পারে। কারণ আমরা যদি ভুলভাল ভাবে এই বীজ টিকে খেয়ে নি তাহলে কিন্তু কঠিন রোগের হাতেও পড়তে হতে পারে।  

চিয়া সিডে এত বেশি পুষ্টিকর উপাদান থাকার কারণে এই বীজ টি কখনোই এক বা দুই চামচের বেশি খাওয়া উচিত নই।  আর চিয়া সিড কাঁচা অবস্থায় কখনোই খাওয়া ভালো নই তার ফলে পেতে যাবার পর যেখানে চিয়া সিডটি ফুলতে থাকবে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় পড়তে হবে।  তাই প্রথমে জলে কিছুটা চিয়া সিড আপনি ভিজিয়ে নিন তারপর সেটা ফুলে গেলে আপনার ইচ্ছা মতো সেটা ব্যাবহার করুন। 

আপনি এটি শুধুমাত্র জলের সাথে মিশিয়েও খেয়ে পারেন আবার দুধের সাথে মিশিয়েও খাওয়া যাই তাছাড়া চিয়া সিডের ফ্রুইট স্যালাড , ফালুদা, জুস , টক দই এসবের সাথেও মিশিয়ে খেতে পারবেন।  আর নতুন কিছু যদি রেসিপি বানাতে চাই তাহলে ইউটউব তো রয়েছেই। চিয়া সিড আপনি দিনের যেকোনো সময়ই খেতে পারবেন তবে যদি আপনি এক গ্লাস জলে এক চামচ মতো চিয়া সিড ভিজিয়ে সেটা যদি সকালে খালি পেটে খেতে পারেন তাহলে সেটা আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

Note : গর্ভবর্তী মহিলা যারা আছেন তারা অবশ্যই এই বীজ টি খেতে পারবেন তবে আপনি সেটা হাফ চামচ থেকে শুরু করুন যদি আপনার শরীরে কোনো অসুবিধে না হয় তাহলে আপনি নির্ভয়ে খেতে পারবেন , তবে সব থেকে ভালো হয় যদি আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নেন। 

        • মানবজীবনে মধুর উপকারিতা

৩. চিয়া সিড এর উপকারিতা

  • চিয়া সিড এর উপকারিতা মধ্যে প্রথমত হলো, ওমেগা থ্রি নামের এই ফ্যাটি আসিডটি অনেক কম শাক সবজিতেই পাওয়া যাই আর তার চাহিদা পূরণ করে এই চিয়া সিড। ওমেগা থ্রি শরীরের উচ্চ রক্তচাপ কে অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রাখে , যারা কোলেস্টরলে ভুগছেন তারা এই চিয়া সিড টি খেতে পারেন কারণ এই ওমেগা থ্রি শরীরে খারাপ কোলেস্টরল কমানোর সাথে সাথে শরীরে ভালো কোলেস্টরলের মাত্রা কে বাড়িয়ে তোলে। 
  • ওমেগা থ্রি ফ্যাটি আসিড হার্ট কে সুস্থ রাখে এবং মস্তিষ্কের বিকাশে অনেক বেশি কার্যকরী, তার ফলে দুঃশ্চিন্তা এবং মানসিক অসুখের  মতো সমস্যার পড়তে হয় না। 
  • চিয়া সিড এর উপকারিতা মধ্যে অন্যতম হলো যেসব ব্যাক্তি ডায়বেটিকসে ভোগেন তাদের জন্য চিয়া সিড একটি উপযুক্ত খাবার।  চিয়া সিডে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে আর এই ফাইবার শরীরে রক্তের মধ্যে সুগার কে কমাতে সাহায্য করে তার ফলে ডায়বেটিকস রোগীদের সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। 
  • আমরা রোজ যেসব খাবার খাই অনেক সময় সেসব খাবারে পর্যাপ্ত পরিমান ফাইবার না থাকার জন্য অনেক সময় কোষ্টকাঠিন্যে আমাদের ভুগতে হয় , চিয়া সিডে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে মাত্র এক চামচ চিয়া সিডে ৫গ্রাম মতো ফাইবার পাওয়া যাই আর ফাইবার আমাদের শরীরে প্রবেশ করে কোষ্টকাঠিন্য কে দূরে রাখতে সাহায্য করে। 
  • চিয়া সিডের মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ আপনার হাড়কে সুস্থ রাখে তার ফলে হাঁটু  ও হাড়ের বিভিন্ন ব্যথা থেকে দূরে রাখে। তাই আপনি যদি নিয়মিত চিয়া সিড গ্রহণ করেন তাহলে চিয়া সিড এর উপকারিতা অনেক বেশি পাবেন। 

         • রক্তশুন্যতায় ড্রাগণ ফলের উপকারিতা

৩.১. ওজন কমাতে চিয়া সিড এর উপকারিতা

চিয়া সিড এর উপকারিতা মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো এই বীজ টি ওজন কমাতে খুবই সাহায্য করে, এখন কার সময়ে অতিরিক্ত মেদ বা ওজন বেড়ে যাওয়া একটা ভীষণ বড়ো সমস্যা আর অনেক সময় আমরা এটাই বুঝতে পারি না যে আমাদের ওজন কমাবার জন্য আমাদের খাদ্য তালিকায় কি কি রাখা যেতে পারে যা আমাদের মেদ ঝরানোর পাশাপাশি শরীরে প্রোটিনেরও অভাব কে দূর করবে। এই ক্ষেত্রে আপনি চিয়া সিডের ব্যাবহার আজ থেকেই শুরু করতে পারেন , পুষ্টিবিদরা যারা রয়েছে তারাও ডায়েটে এই চিয়া সিড টিকে রাখার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। 

বিশেষজ্ঞরা বলে থাকে যে চিয়া সিডের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার তাই এটি খেলে আপনার হজম শক্তি অনেকটা বেড়ে যাই তার ফলে আপনার মেদও তাড়াতড়ি ঝরাতে অনেক সাহায্য করে , চিয়া সিডে ক্যালোরির ভাগ অনেক কম থাকে। চিয়া সিড খেলে আপনার দুর্বল লাগবে না কারণ এতে আছে পলি আনস্যাচুরেটেড এবং আন্টি ইনফ্লামেটরি এর উপাদান যা আপনার ওজন কমানোর পাশাপাশি শরীকে একটিভ এবং এনার্জিটিক রাখে। 

তবে শুধু যে চিয়া সিড খেলেই আপনার ওজন কমে যাবে সেটা কিন্তু নই চিয়া সিড এর উপকারিতা পাবার জন্য তার পাশাপাশি আপনাকে বাদবাকি খাবার কম ক্যালোরি যুক্ত খেতে হবে এবং খাবারের সাথে আপনাকে নিয়মিত ব্যায়াম , যোগাসন , এগুলো কিন্তু করতেই হবে। 

       • মানুষের শরীরে দুধের উপকারিতা

৩.২. ত্বকের যত্নে চিয়া সিড এর উপকারিতা

চিয়া সিড এর উপকারিতা আমাদের শরীরকে ভালো রাখার সাথে সাথে বাইরের ত্বককেও ভালো রাখতে অনেক বড়ো ভূমিকা পালন করে। 

  • চিয়া সিড যদি আমরা নিয়মিত খাই তাহলে তার মধ্যে থাকা মধ্যে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি আসিড আমাদের স্কিন কে ধীরে ধীরে উজ্জ্বল বানাতে থাকে, সূর্যের ক্ষতিকর আলো কে স্কিনকে রাখা করে , বয়সের সাথে সাথে আপনার লাবণ্য কেউ ধরে রাখে এই চিয়া সিড।  এমন কি মুখের মধ্যে হওয়া ব্রণ নিস্তেজ ত্বক এই সবের হাত থেকেও রেহাই দেয়। 
  • চিয়া সিড আপনি মুখে ফেসপ্যাক সিহেবেও ব্যাবহার করতে পারবেন , চিয়া সিড টি জলে ভিজিয়ে সেটা যখন ফুলে যাবে তখন তার সাথে মুধু , নারকেল তেল দিয়ে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখতে পারেন ১৫ মিনিট মতো তারপর জলে ধুয়ে নিতে হবে।  এরফলে আপনার স্কিনের মধ্যে পরে থাকা সান ট্যান দূর হবে মুখ কে আরো উজ্জ্বল বানাবে। 
  • বেশিরভাগ মেয়ে রাই চুলের সমস্যায় ভুগে থাকে আর এই ক্ষেত্রেও চিয়া সিড এর উপকারিতা চরম ভাবে লক্ষ্য করা যাই, চিয়া সিড নিয়মিতই খেলে আপনার চুলের বিভিন্ন সমস্যা থেকে আপনি মুক্তি পাবেন , চিয়া সিডের মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ আপনার চুল কেউ সুরক্ষা প্রদান করে , চুলের গোড়া শক্ত করে , তার ফলে অতিরিক্ত চুল পড়া কমে , চুলের মধ্যে উজ্জ্বল ভাব কে বজায় রাখে। 

      • সেরা 7 টি ওটস এর উপকারিতা যা আপনাকে সুস্থ রাখবে

৪. চিয়া সিডের পার্শপ্রতিক্রিয়া বা অপকারিতা 

দ্রুত ওজন কমাবার জন্য আপনি কি অতিরিক্তি বেশি চিয়া সিড খেয়ে অজান্তেই আপনার বিপদ টেনে আনছেন ? চিয়া সিড এর উপকারিতা পাশাপাশি তার কিছু অপকারিতাও আছে আমাদের এটা বুঝতে হবে যে কোনো ভালো জিনিসই আমাদের অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নই বা আমরা কেউ একদিনেই পাতলা বা সুস্থ হয়ে যেতে পারি না তাই আমরা জেনে নেবো চিয়া সিডের অতিরিক্ত বা সঠিক নিয়মে ব্যাবহার না করলে আমাদের কি কি বিপদের মুখে পড়তে হতে পারে। 

  • যেসব ব্যাক্তি ইন্সুলিন নিয়ে থাকে তারা এই চিয়া সিড থেকে দূরে থাকবেন। চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার আর এই ফাইবার রক্তের সাথে মিশে শর্করার পরিমান কে কমায় , ডায়বেটিকস রোগী দের জন্য এটি খুবই উপকারী তবে আপনি যদি অতিরিক্ত এই চিয়া সিডের ব্যাবহার করেন তাহলে কিন্তু শরীরে একদমই শর্করার ভাগ কমে যাওয়া টাও  ভীষণ ক্ষতিকর। 
  • চিয়া সিডে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকা দরুন চিয়া সিড হজমের প্ৰক্ৰিকে খুবই দ্রুত করে কিন্তু আপনি যদি চিয়া সিড বেশি খান তাহলে এর বিপরীত টাও হতে পারে মানে শরীরে বেশি পরিমানে ফাইবার প্রবেশ করে হজমের অনেক সমস্যায় পড়তে হতে পারে। 
  • যেসব ব্যাক্তি দীর্ঘদিন ধরে রক্ত পাতলা করার ওষুধ খাচ্ছেন তারা চিয়া সিড থেকে দূরে থাকলেই ভালো হয়। কারণ আমরা জানি চিয়া সিডে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি আসিড যা শরীরে রক্ত কে পাতলা করে তাই সেই সব ব্যাক্তি একবার ডাক্তারের পরামর্শও নিতে পারেন এটি খাবার আগে। 
  • ফাইবার যেমন আপনার কোষ্টকাঠিন্য কে ঠিক করে তেমনি বেশি পরিমানে ফাইমার যদি আপনার শরীরে প্রবেশ করে তাহলে আপনি কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা তেওঁ পড়তে পারেন তাই সবসময় অল্প পরিমানেই এই বীজ টি গ্রহণ করুন।  
  • যাদের চিয়া সিড খেলে এলার্জির সমস্যা হচ্ছে অর্থাৎ হাত পা চুলকুনি বমি বমি ভাব তারা সঙ্গে সঙ্গে চিয়া সিড খাওয়া বন্ধ করুন বা খাবার আগে একবার অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। 
  • চিয়া সিড খেলে আমরা জানি যে ওজন কমে কিন্তু বেশি পরিমানে চিয়া সিড গ্রহণ করলে ওজন তো কমবেই না বরং বেড়ে যাবে , চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন তাই একসাথে অনেকটা প্রোটিন শরীরে যাওয়া খারাপ। 

       • 5 টি সেরা কাঁচা পেঁপের উপকারিতা যা আপনাকে ওষুধ থেকে দূরে রাখবে

একনজরে : আজকে এই পোস্ট থেকে আমরা কি কি জানলাম 

প্রথমে আমরা জানলাম যে চিয়া সিড খাবার নিয়ম গুলি কি কি এবং আমরা এটি কোথায় থেকে সংগ্রহ করবো। তারপর আমরা জানলাম চিয়া সিড এর উপকারিতা গুলি কি এবং তার সাথে চিয়া সিডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি কি থাকতে পারে। 

আশা করি আজকের এই পোস্ট থেকে আপনি চিয়া সিড এর উপকারিতা নিয়ে  যাবতীয় তথ্য জানতে পেরেছেন , এছাড়া চিয়া সিড এর উপকারিতা বা এই বিষয়ে  আরো কিছু জানার থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আপনাদের কমেন্ট আমাদের কাছে খুবই মূল্যবান যেখান থেকে আমরা আরো মোটিভিশন পাই। 

আমাদের আজকের এই পোস্ট টি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই  আপনাদের প্রিয়জন বা বন্ধু দের  সাথে  শেয়ার করতে পারেন।  আর এরকম নিত্যনতুন তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের ব্লগের সাথে যুক্ত থাকুন, এবং আমাদের সহযোগিতা করতে থাকুন। 

ধন্যবান 

বঙ্গজ্ঞান টিম

শেয়ার করুন:

নমস্কার , বঙ্গজ্ঞান ওয়েবসাইটে আপনাদের স্বাগত , আপনাদের বিভিন্ন বিষয়ে যেমন ব্যবসা , ক্যারিয়ার , কম্পিউটার জ্ঞান , ইন্টারনেট ইত্যাদির উপর আমরা তথ্য নিয়ে আসি প্রতি সপ্তাহে সোমবার এবং শুক্রবার । আমাদের উদ্দেশ্য আপনাদের সবার কাছে বাংলা ভাষায় সঠিক তথ্য পৌঁছে দেওয়া।

Leave a Comment